Blogroll
গোলক ধাঁধার চক্করে দেখে এলাম মুলাডলি
- By Zakir Hossain
- Postado Wednesday, August 27, 2014 at 10:17 PM
আমার মেজো সমুন্ধির বড় ছেলের বিয়ে। ডাক এলো দিনাজপুর থেকে, মেয়ের বাবা আসছে। তাই যেতে হলো। মেয়ের বাবা যথারীতি তাদের মেয়েকে দেখতে দাওয়াত করলেন চাঁপাই নবাবগঞ্জে। নির্দিষ্ট তারিখে খুব ভোরে আমরা মাইক্রোবাসে চাঁপাই এর উদ্দ্যেশ্যে রওয়ানা দিলাম। হিলি, জয়পুরহাট ও নওগাঁ হয়ে রাজশাহী পেরিয়ে আমরা জুম্মার নামাজের আগেই পৌঁছে গেলাম।
মেয়ে দেখা হলো, কথা বার্তা সব ঠিক হলো, বিয়ের দিন তারিখ ঠিক হলো। এবার ফেরার পালা। প্রায় পড়ন্ত বিকেলে আমরা দিনাজপুরের উদ্যেশ্যে যাত্রা শুরু করলাম। আমরা হিসেব করতে শুরু করলাম কতক্ষন সময়ে পৌঁছাবো। আসার সময় আমার মেজো সমুন্ধির বন্ধু মানুষ প্রাক্তন ইউপি মেম্বার ড্রাইভারকে নির্দেশ দিয়ে দিয়ে নিয়ে এসেছে। এবার ড্রাইভার বেশ অভিজ্ঞের মত জানালো তার কথা, সে তার মত করে আমাদের খুব সময়ে দিনাজপুর পৌঁছে দেবে। মেম্বার জানালেন রাস্তা চেনা থাকলে এগিয়ে যেতে।
সন্ধ্যা পার হয়ে গেছে আমরা নাটোর এসে সবাই চা নাস্তা করলাম। তারপর আবার গাড়ি চলতে শুরু করলো। নাটোর পার হয়ে বাইপাস সড়কের গোল চক্কর এলো। ড্রাইভার বেশ দ্রুত গতিতেই বাঁক নিয়ে চলতে শুরু করলো। সেই সময় মেম্বার বললেন দিনাজপুরের আঞ্চলিক ভাষায় “আবে ঠিক যাচিস তো” ড্রাইভার মাথা ঝাঁকিয়ে বলল ঠিক যাচ্ছে। গাড়ি বেশ মসৃণ রাস্তায় গতি নিয়ে এগিয়ে চলছে। তেমন গাড়ি চলাচল নেই। সারা দিনের ভ্রমণে সবাই ক্লান্ত। সংগে ছিলেন আমার বড় সমুন্ধি, মেজো সমুন্ধি ও তার আর এক বন্ধু এবং আমার ভাইরা। বড় সমুন্ধি প্রায় ঘুমিয়ে গেলেন। মেম্বার তখন বলে উঠলেন, রাস্তা এত ভাল হলো কবে? মেজো সমুন্ধিও বললেন তাই। মেজো সমুন্ধির বন্ধু আর একজন তার বাড়ি সিরাজগঞ্জ। সেও বলল এত ভাল হলো কবে। সবাই একটা ধুম্রজালের মধ্যে থাকলো। ড্রাইভার তার গতিতে এগিয়ে যেতে থাকলো। আমি সড়ক পথে তেমন এই দিকে আসিনি তাই আমি নিশ্চুপ বসে রইলাম।
অনেকক্ষন গাড়ি চললো। ক্লান্তিতে সবাই ঘুমিয়ে নিলো সবাই। কিছুক্ষন পর ট্রেনের হুইসেল শুনতে পেলাম সবাই। মেজো সমুন্ধি বলে উঠলেন এত তারাতারি বগুড়া এসে গেলাম। তখন মেম্বার বলে উঠলো তাই তো, আমাদের ড্রাইভার বেশ গাড়ি চালাতে পারে। কিছুদুর এগুনোর পর ট্রেন লাইনের গেট যাকে লেভেল ক্রসিং বলে সেখানে এসে গাড়ি থামলো। আমি অন্ধকারে সাইনবোর্ড জাতীয় কিছু দেখার চেষ্টা করলাম। এটা বগুড়ার কোন জায়গা নয়, পাবনা জেলার মুলাডলি নামক জায়গা। তখন মেজো সমুন্ধি আমাকে ও আমার ভাইরাকে নেমে জায়গাটি ভাল করে দেখে নিতে বলায়, আমরা নেমে দেখি হা প্রায় ঈশ্বরদীর কাছে মুলাডলি। আমরা নিশ্চিত হবার জন্য লোকজনকে জিজ্ঞেস করে যা জানতে পারলাম তা হলো আমরা ভুল পথে এসেছি। আবার পিছনে ফেরত গিয়ে নাটোর গিয়ে বগুড়ার সঠিক রাস্তায় এগুতে হবে। সবার চক্ষু চড়কগাছ। মেম্বার প্রচন্ড রেগে গেলেন এবং ড্রাইভার কে গাল মন্দ দিতে থাকলেন। তার কারণ মেম্বার চুক্তি করে এই গাড়ি নিয়ে এসেছেন। ড্রাইভার নিছক ছেলে মানুষ। সে মাথা নিচু করে আরও দ্রুত বেগে পিছনে যেদিক দিয়ে এসেছিলাম সেই দিকে ফেরত যেতে লাগলো। তার চাকুরী হারাবার ভয় পেয়ে বসলো। কারণ গাড়ির মালিক মেম্বার এর বন্ধু মানুষ। আমরা সবাই তাকে সতর্ক ভাবে গাড়ি চালাতে বললাম। এক সময় সেই নাটোরের গোল চক্করে এসে নেমে গিয়ে ভাল করে দেখে শুনে বগুড়ার রাস্তার দিকে এগুতে থাকলো। বগুড়ার রাস্তায় এলে গাড়ির গতি এমনিতেই কমে এলো, কারণ রাস্তা বেশী ভাল নয়। তখন মেম্বার বললেন, তখনি তার সন্দেহ হয়েছিল আমরা ভুল পথে যাচ্ছি।
অবশেষে রাত দুইটায় আমরা দিনাজপুর পৌঁছুলাম। মাঝখানে দেখে এলাম মুলাডলি। ড্রাইভার তার তেলের হিসেব দিতে পারবেনা বিধায়, আমাদেরকে গাড়ির ট্যাংক সঠিক রাখতে ও তার চাকুরী বাঁচাতে অতিরিক্ত তেল কিনে দিতে হলো।
আজ হটাত করেই মনে হলো সেই মুলাডলিকে, কারণ ট্রেনে ঢাকায় যেতে এই মুলাডলি রেল স্টেশন সেই লেভেল ক্রসিং পার হতে হয়।
উপলদ্ধি- লক্ষ্যে পৌঁছাতে গেলে ধির স্থির ভাবে পদক্ষেপ নেয়া উচিত।
- মোঃ জাকির হোসেন
২৫.০৮.২০১৪
Tags:
আত্মকথা
বন্ধুরা আজ আপনাদের সামনে নিয়ে এসেছি কম্পিউটার অটো সাট ডাউন করার ছোট একটি সফট। যা দিয়ে আপনি আপনার কম্পিউটারকে সাট ডাউন, রিস্টার্ট, লগ অফ, হাইবারনেট, পাওয়ার অফ করতে পারবেন ইচ্ছেমত সময় দিয়ে। সফটির নাম Wise Auto Shutdown মাত্র ১.৫ মেগাবাইট। এই জন্য প্রথমে আপনাকে ডাউনলোড করে নিতে Wise Auto Shutdown কে। রার ফাইলকে এক্সট্রাক্ট করুন পাস ওয়ার্ড দিন @zakir এবারে ইন্সটল করুন। এটি সম্পুর্ন ফ্রি কোন সিরিয়াল কী এর বালাই নেই। কোন ঝামেলা নেই। ইন্সটল করার পর ডেস্কটপ আইকন থেকে Wise Auto Shutdown কে ওপেন করুন নিচের চিত্রের মত পাবেন---------
এখানে আপনি সাট ডাউন, রিস্টার্ট, লগ অফ, হাইবারনেট, পাওয়ার অফ যেটি প্রয়োজন তা সিলেক্ট করুন। সময় নির্দ্ধারন করে নিন। এবারে Start Task এ ক্লিক দিন নিচের চিত্রের মত আসবে---------
এবারে Yes এ ক্লিক দিন নিচের চিত্রের মত পাবেন-------
এখানে আপনি ইচ্ছে করলে আপনার বেধে দেয়া সময় বা এই প্রোগ্রামকে বাতিল করতে পারেন Cancel Task এ ক্লিক দিয়ে। এবারে নিচের চিত্রের মত আসবে-------
এখানে OK করুন। এবারে Wise Auto Shutdown টি কাজ করতে শুরু করবে এবং তাকে কাজ করতে দিন আর আপনি আপনার কাজে মনোনিবেশ বা কোন কিছু ডাউনলোড বা কপি করার সময় দেখে সময় সেট করে থাকলে নিশ্চিন্তে আরাম করতে যান। Wise Auto Shutdown ঠিক সময় মত তাঁর কাজ করে ফেলবে। অর্থাৎ আপনি যেটি চেয়েছেন (সাট ডাউন, রিস্টার্ট, লগ অফ, হাইবারনেট, পাওয়ার অফ) তা করে দিবে। মনে রাখবেন Wise Auto Shutdown ওপেন করার সময় একটি উইন্ডো আসে আপডেট করার জন্য আপনার কাজ হবে NO তে ক্লিক দেয়া। তাহলে আর দেরি কেন? এক্ষুনি নিচের ইমেজে ক্লিক দিয়ে Wise Auto Shutdown কে ডাউনলোড করে নিন।
আজ এই পর্যন্তই। সবাই ভাল থাকবেন এই কামনা করছি।
আর একটি কথা স্বপ্নযাত্রার পাঠকদের নিয়ে ফেসবুকে একটি গ্রুপ রয়েছে যেখানে পাঠক কিংবা লেখকদের বিভিন্ন সমস্যার কথা শুনে তা সমাধানের চেষ্টা করা হয় আপনিও যোগ দিন এই গ্রুপে “Sopnojatra.Com পাঠক ফোরাম” লিংক------https://www.facebook.com/groups/261395584061070/
স্বপ্নযাত্রা’র সকল পোস্টের আপডেট লিংক পেতে ফেসবুকের এই অফিসিয়াল পেজে লাইক দিন Sopnojatra.Com লিংক-------https://www.facebook.com/sopnojatrablog
ধন্যবাদ সহ-
মোঃ জাকির হোসেন
০৬.০৮.২০১৪
Tags:
সফটওয়্যার
অনেকেই আছেন যারা বিভিন্ন জায়গায় তাদের কর্ম জীবন অতিবাহিত করছেন ডিজিটাল যুগের সকল মাধ্যমকে নিয়ে। অফিসে বিভিন্ন সময় রিসোর্স পার্সন হয়ে ল্যাপটপ বা কম্পিউটার দ্বারা প্রোজেক্টরের মাধ্যমে প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করা একটা নিত্য প্রয়োজনীয় উপকরণে পরিণত হয়ে পড়েছে। ভেবে দেখুন এই প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করতে গিয়ে যদি কোন পিডিএফ ফাইলের অনুরুপ ডকুমেন্ট আপনাকে উপস্থাপন করতে বলা হয়। তাহলে আপনি কি করবেন? আপনি তখন সেই পিডিএফ ফাইলকে PowerPoint এ নতুন করে কম্পোজ করে চেষ্টা করবেন। তাতে অনেক সময় ব্যয় হয়ে যাবে আপনার। সময় বাঁচানোর জন্য আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম খুব সহজ মাধ্যম। যা দিয়ে আপনি যেকোন পিডিএফ ফাইলকে মহুর্তে PowerPoint এ কনভার্ট করে নিয়ে প্রেজেন্টেশনের জন্য উপস্থাপন করতে পারেন। আর এই জন্য আপনাকে সাহায্য নিতে হবে AnyBizSoft PDF to PowerPoint এই ছোট সফটির। মাত্র ৬.২ মেগাবাইট। প্রথমে AnyBizSoft PDF to PowerPoint কে ডাউনলোড করে নিন। রার ফাইল এক্সট্রাক্ট করে নিলেই পেয়ে যাবেন AnyBizSoft PDF to PowerPoint সেটআপ ফাইল এবং রেজিস্ট্রেশন করার মাধ্যম। এক্সট্রাক্ট করার সময় পাসওয়ার্ড দিন @zakir এবারে ইন্সটল করুন। ডেস্কটপ আইকন থেকে AnyBizSoft PDF to PowerPoint ওপেন করুন। নিচের চিত্রের মত পাবেন-------
দেখে নিন কিভাবে একে পরিচালনা করবেন---------
১. রেজিস্ট্রারে ক্লিক দিয়ে রেজিট্রেশন করে নিন।
২. এখানে যে পিডিএফ ফাইলকে PowerPoint এ কনভার্ট করবেন তা সিলেক্ট করুন।
৩. কনভার্ট করা ফাইলটি যেখানে রাখবেন তা সিলেক্ট করুন।
৪. Covert এ ক্লিক দিয়ে Ok করুন।
ব্যাস আপনার কাজ শেষ। এবারে কনভার্ট করা ফাইলটি ওপেন করে দেখুন প্রেজেন্টশনের জন্য তা প্রস্তুত হয়ে গেছে।
তাহলে বন্ধুরা আজ এই পর্যন্তই। দেখা হবে অন্য কোন বিষয় নিয়ে। উপভোগ করুন AnyBizSoft PDF to PowerPoint কে।
AnyBizSoft PDF to PowerPoint ডাউনলোড করার জন্য নিচের ইমেজে ক্লিক দিন-----
ধন্যবাদ সহ-
মোঃ জাকির হোসেন
৩১.০৭.২০১৪
Tags:
সফটওয়্যার
ফটোশপের কোন প্রয়োজন নেই। খুব সহজে ইমেজ কনভার্ট করুন ছোট সফট দিয়ে।
- By Zakir Hossain
- Postado Tuesday, July 29, 2014 at 5:39 PM
বন্ধুরা আমরা অনেক সময় বেশ বিপত্তিতে পড়ে যাই ইমেজ কনভার্ট করা নিয়ে। এই জন্য ফটোশপের দ্বারস্থ হতে হয়। ফটোশপ ব্যবহারে যারা অভ্যস্ত নয় তাদের জন্য নিয়ে এলাম খুব কার্যকরী ছোট একটি সফট PearlMountain Image Converter মাত্র ৫.২৮ মেগাবাইট। এটা দিয়ে আপনি JPEG,BMP,PNG,PDF,TGA,TIFF,GIF,PSD,PCX ও ICO ইমেজে এবং উল্লেখিত ইমেজে প্রায় ২৫টির বেশী ফরম্যাটের ফাইলকে কনভার্ট করতে পারবেন শুধু কয়েকটি ক্লিকে। এই জন্য প্রথমে আপনাকে PearlMountain Image Converter কে ডাউনলোড করে নিতে হবে এবং রার ফাইল এক্সট্রাক্ট করে ইন্সটল করে নিতে হবে। এক্সট্রাক্ট করার সময় পাসওয়ার্ড দিন @zakir ফাইলের ভিতরে পেয়ে যাবেন সিরিয়াল কী। তা দিয়ে PearlMountain Image Converter কে ফুল ভার্সন করে নিন। এবারে ডেস্কটপ আইকন থেকে PearlMountain Image Converter কে ওপেন করুন নিচের চিত্রের মত পাবেন--------
দেখে নিন কিভাবে কাজ করবেন---------
১. এখানে ক্লিক দিয়ে যে ফাইলকে কনভার্ট করতে চান তা ওপেন করুন।
২. এখানে আপনি কাস্টম ইমেজ কনভার্ট করার সুযোগ পাবেন।
৩. এখানে আপনি রিসাইজ, ক্রপ, ওয়াটারমার্ক, রিনেম ও বর্ডার দেয়ার অপশন পাবেন।
৪. যে ফরম্যাটে ইমেজ কনভার্ট করতে চান তা সিলেক্ট করুন।
৫. বেষ্ট কোয়ালিটি সিলেক্ট করুন।
৬. কনভার্ট করা ফাইল যেখানে রাখতে চান তা দেখিয়ে দিন।
৭. START এ ক্লিক দিয়ে কনভার্ট করে নিন।
ব্যাস কাজ শেষ, দেখুন কত সহজেই পছন্দের ইমেজে কনভার্ট করে নিতে পারলেন। তাহলে বন্ধুরা আজ এই পর্যন্তই। সবাই ভাল ও সুস্থ্য থাকুন। এই কামনা করছি।
সবাইকে জানাই ঈদ মোবারক।
ধন্যবাদ সহ-
মোঃ জাকির হোসেন
২৯.০৭.২০১৪
Tags:
ফটোশপ
ছবিতে খুব সহজে ওয়াটারমার্ক দিন Photo EXIF & Watermark Maker দিয়ে
- By Zakir Hossain
- Postado Monday, July 28, 2014 at 12:39 AM
বন্ধুরা আজ আমি আপনাদের ছবিতে ওয়াটারমার্ক দেয়া যায় সেই রকম একটি সফট নিয়ে আপনাদের সামনে উপস্থিত হয়েছি। সফটটির নাম Photo EXIF & Watermark Maker মাত্র ৬.৮ মেগাবাইট। এই জন্য প্রথমে আপনাকে ডাউনলোড করে নিতে হবে Photo EXIF & Watermark Maker কে এবং রার ফাইল এক্সট্রাক্ট করে ইন্সটল করে নিতে হবে। রার ফাইল এক্সট্রাক্ট করার সময় পাসওয়ার্ড দিন @zakir ক্র্যাক ফাইল কপি করে My Computer ওপেন করে Program Files ওপেন করে Photo EXIF Watermark Maker এ প্রবেশ করে পেস্ট করে দিতে হবে। ব্যাস সফটটিকে ফুল ভার্সন করার কাজ শেষ। এবারে ডেস্কটপ আইকন থেকে Photo EXIF & Watermark Maker কে ওপেন করুন নিচের চিত্রের মত পাবেন------------
কিভাবে কাজ করতে হবে তা দেখে নিন----------
১. এখানে আপনি যে ছবিতে ওয়াটারমার্ক দিতে চান তা সিলেক্ট করুন, ডান পাশে প্রিভিউ ইমেজ দেখার সুবিধা পাবেন। এখানে আপনি এক বা একাধিক ছবি সিলেক্ট করতে পারেন।
২. যে ফাইল সিলেক্ট করেছেন তা এখানে দেখা যাবে এবং যেটিতে ওয়াটারমার্ক দিবেন তাতে ক্লিক দিন।
৩. এখানে আপনি সব ছবি এক ক্লিকে সিলেক্ট করার অপশন পাবেন।
৪. এখানে আপনি ওয়াটারমার্ক, ইমেজ রিসাইজ, রিনেম ও ইমেজ অরিয়েন্টেশন পরিবর্তন করার সুযোগ পাবেন।
৫. ওয়াটারমার্ক লেখার জন্য এখানে Font সিলেক্ট করে নিতে হবে। বাংলায় লেখার জন্য সিয়াম রুপালী সিলেক্ট করতে হবে।
৬. ওয়াটারমার্ক কোন জায়গায় বসাবেন তা সিলেক্ট করুন।
৭. ওয়াটারমার্ক দেয়ার পর কোন জায়গায় ছবিটি সেভ করবেন তা সিলেক্ট করুন।
৮. Process এ ক্লিক দিয়ে Done করুন।
ব্যাস ওয়াটারমার্ক ছবিতে সংযুক্ত হয়ে গেল।
ডাউনলোড করার জন্য নিচের ইমেজে ক্লিক দিন--------
তাহলে বন্ধুরা আজ এই পর্যন্তই। দেখা হবে অন্য কোন টপিকস নিয়ে। সেই পর্যন্ত সবাই ভাল ও সুস্থ্য থাকুন এই কামনা করছি।
ধন্যবাদ সহ-
মোঃ জাকির হোসেন
২৭.০৭.২০১৪
ডেস্কটপ টাস্কবারের কালার চেঞ্জ হবে মাঝে মাঝেই
- By Zakir Hossain
- Postado Sunday, July 20, 2014 at 9:48 PM
সৌখিনতার বশে আমরা কত কিছুই না করি। এই সৌখিনতার বশেই যদি
আপনার কম্পিউটারের ডেস্কটপ টাস্কবারের রঙে ভিন্নতা আনা যায় তবে কেমন হয়? খুব মজা
হয়, তাইনা। তবে নিয়ে নিন ColorTaskbar
নামের এই ছোট সফটওয়্যারটি। যার ওজন মাত্র ২১৬ কেবি। ডাউনলোড করে
নিন এবং রার ফাইলকে এক্সট্রাক্ট করার সময় পাসওয়ার্ড দিন @zakir তারপর
শুধু ColorTaskbar এ
মাউজ দিয়ে ডাবল ক্লিক করুন, দেখুন দারুন মজা কিছুক্ষন পর পর টাস্কবারের রঙের পরিবর্তন
হচ্ছে। ইন্সটলের কোন ঝামেলা নেই। আপনি ইচ্ছে করলে টাস্কবারের ColorTaskbar এর
আইকনে রাইট ক্লিক দিয়ে একে Pause
বা
Exit করে
দিতে পারেন ঠিক নিচের চিত্রের মত-
তাহলে বন্ধুরা উপভোগ ColorTaskbar এবং ভাল লাগলে বন্ধুদের মাঝে বিতরণ করে দিন। ডাউনলোড করতে
নিচের ইমেজে ক্লিক দিন।
আজ এই পর্যন্তই। দেখা হবে অন্য কোন বিষয় বা সফট নিয়ে আপনাদের
সাথে। সেই পর্যন্ত সবাই ভাল ও সুস্থ্য থাকুন এই কামনা করছি।
ধন্যবাদ সহ-
মোঃ জাকির হোসেন
২০.০৭.২০১৪
Tags:
সফটওয়্যার
বন্ধুরা অনেকেই উপরের শিরোনামের কাজটি করতে পারেন বা জানেন।
যারা জানেন না, তাদের জ্ঞাতার্থে আজকের এই সামান্য টিপসটি আপনাদের সামনে তুলে
ধরছি। অনেক বন্ধুদের কম্পিউটারের ডেস্কটপ আইকনের নিচে সেডো বা একটি ছায়া দেখতে
পাওয়া যায়। অনেকেই অনেক ভাবে চেষ্টা করেছেন, কিন্তু তা রিমুভ করতে
পারেননি। যারা পারেননি তারা নিচের টিপসটি অনুসরন করেই সহজেই তা করে নিতে পারেন। এই
জন্য প্রথমে আপনাকে Start
মেনুতে ক্লিক দিতে হবে এবং Control Panel এ
প্রবেশ করতে হবে। যারা অপারেটিং সিস্টেম এক্সপি ব্যবহার
করেন তাদের ক্ষেত্রে Start
Menu তে
ক্লিক দিয়ে Settings গিয়ে
Control Panel এ
ক্লিক দিতে হবে এবং System
এ
ক্লিক দিয়ে Advanced এ
ক্লিক দিতে হবে। তারপরের অপশন গুলি সব অপারেটিং সিস্টেমের জন্য একই পদ্ধতি। তাহলে
দেখে নিন-------
এবারে Advanced system settings এ ক্লিক দিন নিচের চিত্রের মত
পাবেন-------
এবারে Settings Performance group এ ক্লিক
দিন নিচের চিত্রের মত পাবেন-----------
Custom সিলেক্ট করে এবারে Use drop shadows for
icon labels on the desktop থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। ব্যাস
কাজ শেষ। এখন দেখুন ডেস্কটপ আইকন থেকে নিচের ছায়াটি সরে গেছে।
তাহলে বন্ধুরা
আজ এই পর্যন্তই। দেখা হবে অন্য কোন টিপস বা সফট শেয়ারের মাধ্যমে। সবাই ভাল ও
সুস্থ্য থাকুন।
ধন্যবাদ সহ-
মোঃ জাকির
হোসেন
১৭.০৭.২০১৪
Tags:
পিসি টিপস
অন্ধকারাচ্ছন্ন ছবিকে ফুটিয়ে তুলুন আলোর আভায় PT Photo Editor দিয়ে
- By Zakir Hossain
- Postado Wednesday, June 25, 2014 at 9:57 PM
বন্ধুরা আজ আবার একটি ফটো এডিটর সফট নিয়ে হাজির হলাম আপনাদের সামনে। অনেক ফটো এডিটিং সফট আপনাদের সামনে নিয়ে এসেছি। আজ যেটা শেয়ার করবো সেটাও সংগ্রহে রাখার মত। এর বিশেষত্ব হলো আলো কম বা আধার হয়ে যাওয়া ছবিকে বেশ উজ্জ্বল আলোয় রুপান্তর করতে সক্ষম ও ছবিতে চোখে লাল দেখা গেলে তা রিমুভ করে। এর জন্য প্রথমে আপনাকে PT Photo Editor কে ডাউনলোড করে নিতে হবে। মাত্র ৫.৭০ মেগাবাইট। ডাউনলোড করার পর রার ফাইলকে এক্সট্রাক্ট করুন। এক্সট্রাক্ট করার সময় পাসওয়ার্ড দিন @zakir এবারে pt_photo_editor_win সেটআপ ফাইল থেকে আপনার কম্পিউটারে একে ইন্সটল করুন এবং সিরিয়াল কী ফাইল থেকে সিরিয়াল নিয়ে একে ফুল ভার্সন করে নিন। ডেস্কটপ আইকনে পাবেন PT Photo Editor তাতে ডাবল ক্লিক দিয়ে ওপেন করুন নিচের চিত্রের মত পাবেন---------
এখানে Open Image এ ক্লিক দিয়ে যে ছবিকে এডিট করতে চান তা সিলেক্ট করুন। এবারে নিচের চিত্রের মত পাবেন--------
এখানে কিভাবে কাজ করতে হবে তা দেখে নিন--------
১. এখানে ছবিকে উইন্ডোতে বড় ও ছোট করে দেখে নেয়ার সুযোগ রয়েছে।
২. এখানে ছবিকে এডিট করার বিভিন্ন টুলস পাবেন যেমন- ছবি রোটেড করা সহ চোখের কালার ঠিক এবং Temp,Tint,Exposure & Contrsat ঠিক করে নেয়ার ব্যবস্থা।
৩. এখানে পাবেন B তে ক্লিক দিলে ছবির পূর্বের অবস্থা ও A তে ক্লিক দিলে বর্তমান অবস্থা দেখা যাবে।
৪. এখানে ছবিতে আপনি কোন কোন বিষয়ে এডিট করেছেন তার একটা হিস্টোরি পাওয়া যাবে।
৫. ছবি এডিটের কাজ শেষ হলে এখানে Save As এ ক্লিক দিয়ে তিনটি ফরম্যাটে ছবিকে সেভ করার অপশন পাবেন। ইচ্ছেমত ফরম্যাটে সেভ করে নিন।
দেখে নিন আমি একটি ছবিকে এডিট করেছি তার নমুনা--------
এডিট করার আগে
এডিট করার পরে
বন্ধুরা দেখুন আপনি ছবি এডিট করার খুব সহজ উপায় পেয়ে গেলেন। ডাউনলোড করার জন্য নিচের ইমেজে ক্লিক দিন----
তাহলে উপভোগ করুন PT Photo Editor কে এবং সবাই ভাল ও সুস্থ্য থাকুন।
ধন্যবাদ সহ-
মোঃ জাকির হোসেন
২৫.০৬.২০১৪
Tags:
ফটোশপ
লুফে নিন বিজয় কী বোর্ডে বাংলা লেখার কৌশল, হয়ে উঠুন মহা ওস্তাদ
- By Zakir Hossain
- Postado Saturday, June 21, 2014 at 9:37 PM
এই তো বেশী দিন আগের কথা নয়, টাইপিং এ বিজয় কী বোর্ডে বেশ গতি ছিল আমার। ইন্টারনেট, ফেসবুক ও ব্লগিং করতে গিয়ে অভ্র দিয়ে লেখা লেখি শুরু করতে প্রায় ভুলেই গেছি বিজয় কী বোর্ডের লেখা লেখির কৌশল গুলি। কম্পিউটারে খুজতে খুজতে পেয়ে গেলাম সংরক্ষিত সেই কৌশল অবলম্বনের পন্থার ফাইলটি। যা দেখে দেখে আপনিও বিজয় কী বোর্ডের একজন ওস্তাদ টাইপিস্ট।
যারা বিজয়ে দক্ষ তারা ইচ্ছে করলেই পোস্টটি এড়িয়ে যেতে পারেন। যারা বিজয়ে ওস্তাদ হতে চান তারা জলদি করে পিডিএফ ফাইলটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন। এই ফাইলটিতে পাবেন বিজয় কী বোর্ডের বাংলায় কঠিন কঠিন শব্দ গুলি লেখার কৌশল গুলি।
ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক দিন।
ধন্যবাদ সহ-
মোঃ জাকির হোসেন
২১/০৬/২০১৪
Tags:
টিউটেরিয়াল